ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫ , ২৫ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে উত্তাল দেশ ওয়ালটন প্লাজা থেকে ৫০ হাজার টাকা সহায়তা পেলেন নাটোরের গৃহিণী কমেছে ইন্টারনেট ও ফোনের ব্যবহার গাজায় গণহত্যা মানবাধিকার লঙ্ঘনের নিন্দা বাংলাদেশের প্রতিবাদ না করলে মানবতার দুঃসময় কাটানো সম্ভব হবে না-ইলিয়াস কাঞ্চন গ্যাস সঙ্কটে ত্রাহি অবস্থায় দেশের শিল্প উৎপাদন বিনিয়োগ আকর্ষণে সরকারের উদ্যোগ ইতিবাচক লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেডে ছত্রভঙ্গ বিডিআরের চাকরিচ্যুত সদস্যরা : আহত ৭ প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে অন্নপূর্ণা-১ শিখরে বাবর আলী রাজনীতির ময়দানে টিকে থাকতে জাপা’র পরিকল্পনা গাজায় গণহত্যা : চার জেলায় বাটা-কেএফসিতে হামলা-ভাঙচুর হাছান মাহমুদ ও তার স্ত্রীর নামে মামলা করবে দুদক যমুনা সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় ২ কোটি ৬৬ লাখ টাকা টোল আদায় ভাড়া বেশি নেয়ার প্রতিবাদ করায় বাসের ভেতরেই যাত্রীকে ছুরিকাঘাত বাংলাদেশে ব্যবসা করার অনুমোদন পেল স্টারলিংক ভোটের প্রস্তুতিতে সংস্কার প্রস্তাবে গুরুত্ব কম ওয়াকফ আইন পুনর্বিবেচনা করতে ভারতকে আহ্বান বিএনপি’র কক্সবাজারে জমি নিয়ে বিরোধে সংঘর্ষ, মসজিদের খতিবসহ নিহত ৩ ছুটির পর শিক্ষার্থীদের পদচারণায় আবারও মুখর ঢাবি ক্যাম্পাস অবশেষে লম্বা ছুটি কাটিয়ে খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
খুলনা মহানগর এবং জেলা ৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জমা পড়েছে ৩১২টি আগ্নেয়াস্ত্র প্রায় ৪ হাজার ৭৮১ রাউন্ড গুলি জমা পড়েনি

এখনও জমা হয়নি ২৬৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নেয়া হবে আইনি ব্যবস্থা

  • আপলোড সময় : ০৫-০৯-২০২৪ ১২:২৯:১০ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৫-০৯-২০২৪ ১২:২৯:১০ পূর্বাহ্ন
এখনও জমা হয়নি ২৬৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নেয়া হবে আইনি ব্যবস্থা
খুলনা প্রতিনিধি
খুলনা মহানগর এবং জেলায় ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র ইস্যু করা হয়েছে ৭৫৩টি। এর মধ্যে অস্ত্রসহ লাইসেন্স ৫৭৮টি। অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে একনলা বন্দুক, দোনলা বন্দুক, পিস্তল, রাইফেল, শটগান ও রিভলবার। ৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জমা পড়েছে ৩১২টি। এখনও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে ২৬৬টি অস্ত্র জমা পড়েনি। এ ছাড়া প্রায় ৪ হাজার ৭৮১ রাউন্ড গুলি জমা পড়েনি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একটি সূত্র জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার রাত ১২টার মধ্যে যেসব অস্ত্র এবং গোলাবারুদ সংশ্লিষ্ট থানায় জমা দেওয়া হবে না সেগুলোকে অবৈধ হিসেবে গণ্য করা হবে। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) সূত্র জানায়, গত সাড়ে ১৫ বছরে মহানগরীর আটটি থানায় মোট বৈধ অস্ত্রসহ লাইসেন্স ইস্যু করা হয়েছিল ৩৬৪টি। এর মধ্যে খুলনা থানায় ৪৯টি, সোনাডাঙ্গা থানায় ২১৬টি, লবণচরা থানায় ১০টি, হরিণটানা থানায় ৫টি, খালিশপুর থানায় ৫৮টি, দৌলতপুর থানায় ১৪টি, আড়ংঘাটা থানায় ১০টি এবং খানজাহান আলী থানায় ৩টি। অস্ত্র জমা পড়েছে ১৩৭টি। এসব থানায় বৈধ গুলি ছিল ৭ হাজার ১৭১ রাউন্ড এবং গুলি জমা পড়েছে ৪ হাজার ৭২১ রাউন্ড। অন্যদিকে খুলনা জেলার দিঘলিয়া, রূপসা, তেরখাদা, ফুলতলা, ডুমুরিয়া, পাইকগাছা, কয়রা, দাকোপ এবং বটিয়াঘাটা থানায় মোট বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয় ২৪২টি এবং গুলি ৬ হাজার ৩৭৬ রাউন্ড। গত মঙ্গলবার পর্যন্ত ১৭৫টি অস্ত্র এবং ৪ হাজার ৪৫ রাউন্ড গুলি জমা পড়েছে। খুলনা জেলা ম্যাজিস্ট্রেসি থেকে ইস্যুকৃত লাইসেন্স এবং অন্যান্য জেলা ম্যাজিস্ট্রেসি থেকে খুলনা জেলায় বসবাসরত বেসামরিক জনগণের অনুকূলে ইস্যুকৃত ৭৫৩টি লাইসেন্সের মধ্যে ৫৭৮টি অস্ত্রসহ রয়েছে। আর ১৭৫টিতে অস্ত্র কেনা হয়নি। লাইসেন্সের মধ্যে রয়েছে একনলা বন্দুক ২৬৬টি (অস্ত্রসহ ২০৭টি), দোনলা বন্দুক ৫১টি (অস্ত্রসহ ৩৮টি), শটগান ২০৩টি (অস্ত্রসহ ১৭৩টি), পয়েন্ট ২২ বোর রাইফেল ৩৩টি (অস্ত্রসহ ২৬টি), ৭ এমএম রাইফেল অস্ত্রসহ ১টি, পিস্তল ১৭৯টি (অস্ত্রসহ ১১৯টি) ও রিভলবার ২০টি (অস্ত্রসহ ১৪টি)। খুলনার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মীর আলিফ রেজা জানান, খুলনা জেলা ম্যাজিস্ট্রেসি থেকে ইস্যুকৃত লাইসেন্স এবং অন্যান্য জেলা ম্যাজিস্ট্রেসি থেকে খুলনা জেলায় বসবাসরত বেসামরিক জনগণের অনুকূলে ইস্যুকৃত লাইসেন্সের বিপরীতে ক্রয়কৃত আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ সংশ্লিষ্ট থানায় ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছিল। এ আদেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, দেশের অন্যান্য জেলায়ও খুলনার ইস্যুকৃত অস্ত্র জমা হতে পারে। তাই হিসাব মেলানোর পর কার্যকর পদক্ষেপের পরিকল্পনা রয়েছে।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স
প্রতিবেদকের তথ্য